সুবর্ণবাঙলা ডেস্ক
ইরানের হামলার জবাবে কী পদক্ষেপ নেওয়া যায় সে বিষয়ে করণীয় ঠিক করতে যুদ্ধবিষয়ক কেবিনেটের সঙ্গে তিন দফা বৈঠক করেছে ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। ইসরাইলি কেবিনেট সম্ভাব্য পদক্ষেপগুলো নিয়ে গভীর পর্যালোচনা করছে। তাদের সামনে কয়েকটি অপশন রয়েছে, সেগুলো নিন্মরূপ-
বিমান হামলা
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলার জবাবে বিমান হামলা চালাতে পারে ইসরাইল। ইসরাইল ও তার মিত্রের কয়েক স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থার বিপরীতে ইরানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা দুর্বল। তাই বিমান হামলা ইসরাইলকে েেকৗশলগত সুবিধা এনে দিতে পারে, বিশেষত ইরানের রেভুল্যুশনারি গার্ডে ঘাঁটি ও দেশটির পরমাণূ গবেষণা কেন্দ্রে বিমান হামলা হলে সুবিধা পাবে তেলআবিব।
ইসরাইলের সাবেক গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বলছেন, বেসামরিক লোকজনের ওপর হামলা, বিদ্যুৎ কেন্দ্রে হামলার চেয়ে বিমান হামলা ইসরাইলের জন্য ভালো ফল বয়ে আনতে পারে।
চোরাগোপ্তা হামলা
ইরানের অভ্যন্তরে এর আগেও কয়েকবার চোরাগোপ্তা হামলা চালিয়েছিল ইসরাইল। ওইসব হামলায় দেশটির বেশ কয়েকজন পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত হয়েছেন।এই ধরনের গোপন হামলা ইরানের ভেতর-বাইরেও হতে পারে।
সাইবার আক্রমণ
ইসরাইল এর আগে বেশ কয়েকবার ইরানে সাইবার আক্রমণ করেছে। পেট্রল স্টেশনের স্থাপনা, শিল্পাঞ্চল ও পরমাণু স্থাপনায় এ ধরনের হামলা চালিয়েছিল।তেহরানের ফ্লাইট উঠানামা ও শক্তি উৎপাদন কেন্দ্রে এমন হামলা ইসরাইলের জন্য ভালো ফল বয়ে আনতে পারে।
তথ্যসূত্র: আলজাজিরা।