শেখ হাসিনাকে গাম্বিয়া ও ফিলিপিন্স প্রেসিডেন্টের অভিনন্দন

আন্তর্জাতিক জাতীয়

সুবর্ণবাঙলা ডেস্ক


শেখ হাসিনাকে গাম্বিয়া ও ফিলিপিন্স প্রেসিডেন্টের অভিনন্দন

প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পুনরায় নির্বাচিত হওয়ায় শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন গাম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট অ্যাডামা ব্যারো, ফিলিপিন্সের প্রেসিডেন্ট ফার্দিনান্দ আর মার্কোস আইআর ও ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়নের (আইটিইউ) মহাসচিব ডোরেন বোগদান-মার্টিন। খবর বাসসর।
গাম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট অ্যাডামা ব্যারো শেখ হাসিনাকে পাঠানো এক চিঠিতে প্রেসিডেন্ট লিখেছেন গাম্বিয়ার সরকার ও জনগণ এবং আমার নিজের পক্ষ থেকে সাম্প্রতিক নির্বাচনে জয়ী হওয়ায় আপনাকে আমাদের উষ্ণ অভিনন্দন জানাতে পেরে আমি অত্যন্ত আনন্দিত।
তিনি বলেন, আমি আমাদের দুই দেশের পারস্পরিক স্বার্থের অনেক ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ চালিয়ে যাওয়ার জন্য গাম্বিয়া প্রজাতন্ত্রের সরকারের প্রতিশ্রুতি নবায়ন করার এই সুযোগটি নিতে চাই। প্রেসিডেন্ট অ্যাডামা বলেন, যদিও আমি আপনাকে পুনরায় নিশ্চিত করতে চাই, গাম্বিয়া সরকার গাম্বিয়া প্রজাতন্ত্র এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী বন্ধুত্বকে মূল্য দেয়।
তিনি আরও বলেন, আমি আইসিটির মাধ্যমে টেকসই উন্নয়নের অগ্রগতিতে আপনার দেশের অব্যাহত প্রতিশ্রুতি এবং পদক্ষেপকে সাধুবাদ জানাই এবং আমি ২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে আমাদের অব্যাহত সহযোগিতার প্রত্যাশা করছি।
ফিলিপিন্সের প্রেসিডেন্ট ফার্দিনান্দ আর মার্কোস আইআর লিখেছেন, ফিলিপিন্স বাংলাদেশের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ অংশীদারিত্বের জন্য নতুনভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ অন্য দেশগুলোর সঙ্গে যোগ দেয় কারণ আমরা আমাদের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদার এবং আমাদের উভয় জনগণের স্বার্থে সহযোগিতার নতুন ক্ষেত্রগুলো খুঁজে বের করার জন্য আমাদের ইচ্ছাকে পুনর্ব্যক্ত করছি। আপনার সাফল্য কামনা করি কারণ আপনি আপনার দেশকে আরও অব্যাহত উন্নয়ন এবং অগ্রগতির দিকে নিয়ে যাওয়ার জন্য জনগণের রায় পেয়েছেন।

শেখ হাসিনাকে পাঠানো লিখিত চিঠিতে আইটিইউ মহাসচিব বলেন, গুরুত্বপূর্ণ পদে আপনার সাফল্যের জন্য আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই এবং আগামী বছরগুলোতে বাংলাদেশের জনগণের সমৃদ্ধি, ঐক্য, প্রবৃদ্ধি এবং প্রতিটি সাফল্য কামনা করছি।
ডোরেন বোগদান-মার্টিন উল্লেখ করেছেন, আইটিইউ বছরের পর বছর ধরে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য-প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) এবং জাতীয় সম্প্রচার কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে সার্বজনীন সংযোগ এবং একটি টেকসই ডিজিটাল দেশে রূপান্তর করার জন্য বাংলাদেশের সঙ্গে সহযোগিতা করেছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *