সুবর্ণবাঙলা প্রতিবেদন
প্রধানমন্ত্রী: ছবি সংগৃহীত
শেখ হাসিনার সঙ্গে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা, মোজাম্বিকের প্রেসিডেন্ট ফিলিপে জ্যাকিন্টো নিউসি, তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট ড. সাইমা সুল্লুহ ও ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির পৃথক পৃথক দ্বিপক্ষীয় বৈঠক স্যান্ডটন কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার জোহানেসবার্গ ১৫তম ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে চার দেশের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
বৈঠকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী পারস্পরিক স্বার্থে দ্বিপক্ষীয় ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক বৃদ্ধির প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়ে দেশগুলো থেকে ব্যাপক বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন।
একই স্থানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট দিলমা ভানা রুসেফের দ্বিপক্ষীয় বৈঠকও অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এর আগে প্রধানমন্ত্রী ব্রিকসের বর্তমান চেয়ার এবং দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসার আমন্ত্রণে ২২ আগস্ট ১৫তম ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে জোহানেসবার্গে পৌঁছেন। ব্রিকস প্লাস সংলাপের ফাঁকে ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি এবং ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট জোকো উইদোদো বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কুশলবিনিময় করেন।
এ ছাড়া জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস, উগান্ডার ভাইস প্রেসিডেন্ট, দক্ষিণ আফ্রিকার উপপ্রধানমন্ত্রী, রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী, সৌদি আরবের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও শেখ হাসিনার সঙ্গে কুশলবিনিময় করেছেন।
প্রধানমন্ত্রী ১৫তম ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে জোহানেসবার্গে আগত রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানদের সঙ্গে এক ফটো সেশনেও অংশগ্রহণ করেন।
চার দিনের দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শেষে প্রধানমন্ত্রী ২৬ আগস্ট জোহানেসবার্গ ত্যাগ করবেন এবং ২৭ আগস্ট সকালে ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে।