জিততে হলে রেকর্ড করতে হবে বাংলাদেশকে

খেলাধুলা

অনলাইন ডেস্ক

জিততে হলে আজ নতুন রেকর্ড গড়তে হবে বাংলাদেশকে। ১৯৮৪ সালে এশিয়া কাপের প্রথম আসরে শারজায় ১৮৮ রানের সম্বল নিয়েও পাকিস্তানকে ৫৪ রানে হারিয়েছিল ভারত। সব মিলিয়ে বাংলাদেশ আগে ব্যাটিং করে সবচেয়ে কম রান নিয়ে জিতেছিল নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ২০১০ সালে। প্রথম ইনিংসে ১৭৪ রান করে বাংলাদেশের জয় এসেছিল ৩ রানে।

উইকেট পাচ্ছে না বাংলাদেশ
২৮তম ওভারে শ্রীলঙ্কার স্কোর ১১৮/৩। তাদের প্রয়োজন এখন ৪৬ রান। সামারাবিক্রমা ও আসালাঙ্কার জুটি এখন অবিচ্ছিন্ন ৭৬ রানে। লড়াইয়ে থাকতে গেলে বাংলাদেশের প্রয়োজন দ্রুত উইকেট।

সামারাবিক্রমার ফিফটি
দ্রুত ৩ উইকেট পড়ে যাওয়ার পর ফিফটি করেছিলেন শান্ত। শ্রীলঙ্কার হয়ে সেটি করলেন সামারাবিক্রমা। ৫৯ বলে মাইলফলকে গেলেন তিনি। এখন পর্যন্ত যা অবস্থা, তাতে নাজমুলের লড়াকু ইনিংস ছাপিয়ে যাচ্ছে সামারাবিক্রমার ইনিংস।

সাকিবের আঘাত
মেন্ডিস ভুগছিলেন। আগের ওভারে মোস্তাফিজকে চার মারলেও সাকিবের আর্ম বলের কোনো জবাব দিতে পারলেন না তিনি। ইনিংসে দ্বিতীয় শ্রীলঙ্কান হিসেবে বোল্ড হলেন মেন্ডিস। বাংলাদেশকে লড়াইয়ে ভালোভাবেই রাখলেন অধিনায়ক। প্রথম পাওয়ারপ্লেতে ৩ উইকেট, এখনো অবশ্য বাকি ৪টি বল। ক্রিজে চরিত আসালাঙ্কা, শ্রীলঙ্কার পালটা আক্রমণের বড় ভূমিকা থাকতে পারে যার। বাংলাদেশের জন্যও তার উইকেটটি হতে যাচ্ছে দারুণ গুরুত্বপূর্ণ।

নিসাঙ্কাকে ফেরালেন শরীফুল
শরীফুল চাপ আলগা করে দিচ্ছিলেন কি না, সে আলোচনা উঠছিল। তবে দ্বিতীয় আঘাতটি করলেন এ বাঁহাতি পেসার। রাউন্ড দ্য উইকেট করা বলটি বেরিয়ে যাচ্ছিল পাতুম নিসাঙ্কার কাছ থেকে, তাতে ব্যাট চালিয়েছিলেন তিনি। সামনে ঝুঁকে ভালো ক্যাচ নিয়েছেন মুশফিকুর রহিম। চতুর্থ ওভারে দ্বিতীয় উইকেট, বাংলাদেশ লড়াইয়ে ফিরেছে!

প্রথম আঘাত তাসকিনের
তাসকিনের ফুলার লেংথের বল, সেটি আবার ঢুকছিল ভেতরের দিকে। তাতে লাইন মিস করে গেছেন দিমুথ করুনারতেœ। হয়েছেন বোল্ড। তৃতীয় ওভারে প্রথম আঘাত তাসকিনের, যে ব্রেকথ্রু খুব করে চাওয়া ছিল বাংলাদেশের। তবে শ্রীলংকাকে চাপে ফেলতে উইকেট প্রয়োজন আরও। নিসাঙ্কার সঙ্গে ক্রিজে যোগ দিয়েছেন কুশল মেন্ডিস।

শ্রীলংকা একাদশ-দাসুন শানাকা (অধিনায়ক), পাথুম নিসাঙ্কা, দিমুথ করুনারতেœ, কুশাল মেন্ডিস (উইকেটকিপার), সাদিরা সামারাবিক্রমা, চারিথ আসালাঙ্কা, ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা, দুনিথ ওয়েলালাগে, মহেশ থিকশানা, কাসুন রাজিথা ও মাথিশা পাতিরানা

বাংলাদেশ একাদশ- সাকিব আল হাসান (অধিনায়ক), মোহাম্মদ নাঈম, তানজিদ হাসান তামিম, নাজমুল হোসেন শান্ত, তাওহিদ হৃদয়, মুশফিকুর রহিম, মেহেদী হাসান মিরাজ, শেখ মেহেদী হাসান, তাসকিন আহমেদ, শরীফুল ইসলাম ও মোস্তাফিজুর রহমান।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *